শ্রাবনের ক্ষন

দৃষ্টি চলিয়া যায় দূরে বহুদূরে খোলা জানালার বাহিরে, গাছের পাতায় অশান্ত বৃষ্টির ফোটাগুলি পড়িল নজরে, মনগ্লানি যত শ্রাবনের প্লাবনে ধুইয়া যায়, এক নুতন কোন মিলনের প্রতিক্ষায়। বরষনের তালে কেকা পেখম নাচায় তিরিতিরি, মধুর অভিসারে আসিবে যে তার প্রিয়া আজ ফিরি, সহসা বিদ্যুৎ  চমকিয়া ফিরায় সম্বিত, যেন মোর প্রিয়ার নুপুর পশিল কানে চকিত। আমি যে মলহার,… Continue reading শ্রাবনের ক্ষন

হাফ প্যান্ট পড়া নিরীহ ছেলেট

হাফ প্যান্ট পড়নে নিরীহ ছেলে পটলা, ন্যাড়া মাথা,সবসময় নাকে সর্দি লেগে আছে,সারাদিন পাড়া ঘুরে বেড়াত।আর পাড়ার সমস্ত দাদা দিদি মাসি পিশির ফাই ফরমাস কাজ করে দিত। এক পায়ের চটিতে সেফটি পিন লাগানো, তবুও কারুর ডিম পাউরুটি, চা, ভারি ব্যাগ বয়ে দেওয়া,ছোটোখাটো বাজার করে দিতে ওস্তাদ। বিশেষ করে ঝুমিদিদির কাজ গুলি। ঝুমিদিদিও ফ্রক পড়ে, মাথায় লাল… Continue reading হাফ প্যান্ট পড়া নিরীহ ছেলেট

পদ্মপাতা ও বৃষ্টি র ফোটা

অনেকটা পদ্মপাতা ও বৃষ্টি র ফোটা কাহিনী **বৃষ্টির ফোটা মেঘে তে ভেসে বেড়াচ্ছিল বেশ,হঠাৎ এলো এক উথাল পাথাল, ছিটকে পড়ল সবাই,কে কোথায়।মাটিতে এক পুকুরের মাঝে ভাসছিল এক পদ্মপাতা,এক টা ফুল আর ডাল পালা নিয়ে ঘর তার। সকালে পাপড়ি মেলে তাকানো,সারাদিন হাস পাখির সাথে খেলা করে,পদ্মপাতার জীবন চলে যায় একভাবে,বেশ ছিল বেশ। পদ্মপাতা বাতাসে তিড়িতিরি করে… Continue reading পদ্মপাতা ও বৃষ্টি র ফোটা

ফিরে আসা

বেশ কাটালে দিন কয়েক, একঘেয়ে জীবন খানেক, তবুও তাতে আছে আনন্দ, জীবনটা সাজিয়ে রাখা, নিজে করার কিছু পছন্দ, যেন সদ্য আকা আলপনা। আমি দেখি দূর থেকে, তুমি দাড়িয়ে আড়শী হাতে, দৃষ্টি কিন্তু বহু দূরে, হাতছানি দিয়ে কে যেন ডাকছে।

আমার পাওনা

কখনো কখনো যখন বাতাস থমকে যায়,যখন রবির আলো ভূমিতে না পোউছায়,যখন নিশ্চল  থাকেগাছের পাতা,তখন কিছুক্ষনের সেই শব্দ নীরবতা,হয়তো একটুকুইআমার পাওনা।

What i meant

I have travelled through times for million years, to know you,I have crossed seven rivers and mountainsjust to see you,I have spent years after years,days and nights. just to meet you,Even then i am not at all tired  and shall  still be Loving you.